কি সেবা কিভাবে পাবেন
পাসপোর্ট সেবা ব্যক্তি পর্যায়ে নিশ্চিত করতে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ভোলা নিম্নোক্ত সেবাসমূহ প্রদান করে থাকেঃ-
১. নতুন ই-পাসপোর্ট ইস্যু:
২. মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (MRP) হতে ই-পাসপোর্ট এ রুপান্তর।
ই- পাসপোর্ট সম্পর্কিত তথ্যঃ
সেবা প্রদানকারী অফিসের নাম |
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা |
সেবা প্রাপ্তির স্থান |
প্রয়োজনীয় সময় |
||||||||||||||||||||||||||||
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ভোলা |
সহকারী পরিচালক |
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ভোলা |
১. জরুরী ফিসের ক্ষেত্রে ১০ কর্মদিবস। ২. সাধারণ ফিসের ক্ষেত্রে ২১ কর্মদিবস। |
||||||||||||||||||||||||||||
সেবা প্রদানের সংক্ষিপ্ত বিবরণ |
১. অনলাইনে প্রিন্টকৃত আবেদন ফরম, পাসপোর্ট ফি জমা দানের রশিদ, জাতীয় পরিচয় পত্র/ অনলাইন জন্ম নিবন্ধন এর কপি, পূর্ববর্তী ইস্যূকৃত পাসপোর্ট ও এর ফটোকপি (যদি থাকে), সরকারি আদেশ (GO)/ ছাড়পত্র (NOC)/ অবসর গ্রহণের প্রমান পত্র। ই-পাসপোর্ট আবেদনকারীকে স্বশরীরে অফিসে উপস্থিত হয়ে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। ২. ছবি, ১০ (দশ) আঙ্গুলের ছাপ, ডিজিটাল স্বাক্ষর, আইরিশের ছবি গ্রহণ করে আবেদকারীকে একটি বিতরণ রশিদ পদান করা হয়। ৩. কালো তালিকা যাচাই, পেমেন্ট ভেরিফিকেশন প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অনুুকুল পুলিশ প্রতিবেদন এবং কর্তৃপক্ষের অনুমোদনের পর পাসপোর্ট পার্সোনালাইজেশন করে নির্ধারিত অফিসসমূহে ডাকযোগে পাঠানো হয়। ৪. নির্ধারিত তারিখে (পাসপোর্ট প্রাপ্তির SMS পাওয়া সাপেক্ষে) সংশ্লিষ্ট অফিস থেকে আবেদনকারী স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে। ৫. ১৮ বছরের নিচে এবং ৬৫ বছরের উর্দ্ধ বয়সী আবেদনকারীগণ কেবল মাত্র ০৫ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট পাবেন। |
||||||||||||||||||||||||||||||
সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি |
বাংলাদেশের নাগরীক হওয়া, কালো তালিকামুক্ত হওয়া, নির্ধারিত ফিস, সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাশিত ও রাষ্ট্রয়ত্ব সংস্থায় স্থায়ী কর্মকর্তা ও কর্মচারির ক্ষেত্রে যথায়থ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন। |
||||||||||||||||||||||||||||||
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র |
১. প্রিন্টকৃত আবেদন ফরম। ২. জাতীয় পরিচয় পত্রের মূল ও ফটোকপি। ৩. পূর্ববর্তী ইস্যূকৃত পাসপোর্ট ও এর ফটোকপি (যদি থাকে)। ৪. ১৮ বছরের নিচে হলে আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্মসনদ। ৫. ০৬ বছরের নিচে আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে ৩ আর (৩.৫/৫ ইঞ্চি) সাইজের ছবি। ৬. ১৫ বছরের নিচে আবেদনকারীদের পিতা, মাতার ছবি অথবা বৈধ অভিবাবকের পাসপোর্ট সাইজের ছবি। |
||||||||||||||||||||||||||||||
ই-পাসপোর্ট আবেদন সম্পাদনের প্রক্রিয়া |
* অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন আবেদন অপশন নির্বাচন করতে হবে। নির্দিষ্ট অপশন নির্বাচনের পর ধারাবাহিক নির্দেশনার আলোকে ই-পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া সম্পাদন করতে হবে। * অথবা ই-পাসপোর্ট পিডিএফ আবেদন ফরম ডাউনলোড করার পর কম্পিউটারে সরাসরি পূরণ করতে পারেন। হাতে লেখা কোন ফরম গ্রহণযোগ্য হবে না। কম্পিউটারে পূরণকৃত পিডিএফ ফরম প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় দলিলাদিসহ যেমনঃ জাতীয় পরিচয়পত্র, পুরাতন পাসপোর্ট (যদি থাকে)। * এনরোলমেন্ট সম্পাদনের জন্য পাসপোর্টের সেবা প্রকৃতি অনুযায়ী সরকার নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে। অনলাইন আবেদন করার সময় ফি পরিশোধের জন্য অনেক বিকল্প থাকবে (যেমনঃ ক্রেডিট কার্ড, বিকাশ ও অন্যান্য) এছাড়া নির্ধারিত ব্যাংকে ফি পরিশোধের সুযোগ আছে। |
||||||||||||||||||||||||||||||
যে সকল ব্যক্তিগণ পাসপোর্ট আবেদনপত্র ও ছবি প্রত্যায়ন ও সত্যায়ন করতে পারবেন |
ই-পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে পাসপোর্ট আবেদনপত্র ও ছবি প্রত্যায়ন ও সত্যায়ন করতে হবে না। |
||||||||||||||||||||||||||||||
ই-পাসপোর্ট ফিস |
|
যেসকল ব্যাংক-এ পাসপোর্ট ফি প্রদান করা যাবেঃ
১. সোনালী ব্যাংক (ভোলা শাখা);
২. ব্যাংক এশিয়া (সকল শাখা);
৩. প্রিমিয়ার ব্যাংক (সকল শাখা);
৪. ঢাকা ব্যাংক (সকল শাখা);
৫. ট্রাস্ট ব্যাংক (সকল শাখা);
৬. ওয়ান ব্যাংক (সকল শাখা)
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS